Arthoniti Chinta
Arthoniti Chinta

সম্পাদক পরিচিতি

সাজেদুল আউয়াল

জন্ম তিতাসের তীরে, ১৯৫৮ সালে। 

তেরো বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য হেঁটে হেঁটে আগরতলায় পৌঁছান। 

ঢাকা থিয়েটার-এ যোগ দেন ১৯৭৩ সালে। কাজ করেন শহীদ আলতাফ মাহমুদ সংগীত বিদ্যা নিকেতন, সিনে আর্ট সার্কেল, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সংসদ-এ (১৯৭৪-১৯৮৭)। বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরাম - এর সাথে প্রতিষ্ঠাকাল (১৯৮৬) থেকে জড়িত। বাংলা একাডেমি-র জীবন সদস্য, এশিয়াটেক সোসাইটি অব বাংলাদেশ-এর সদ্য। ‘ঋত্বিক ঘটকের চলচিত্র : সামজবাস্তবতা ও নির্মাণভাবনা’-র জন্য পেয়েছেন ডক্টর অব ফিলসফি উপাধি (২০০৯)। 

কাজ করেছেন বাংলা ফিল্ম সেন্সর বোর্ড-এর সদস্য ( ২০০৯-২০১০), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১২ এর জুরি বোর্ড- এর সদস্য (২০১২), পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বাছাই কমিটি-র সদস্য (২০১৩-২০১৫) হিসেবে ‘বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ জার্নাল-এর নির্বাহী সম্পাদক (২০০৮-২০১১, ২০১৪-২০১৫ ও ২০১৯-)। 

নাটক রচনা : কাব্যনাটক ‘ফণিমনসা’ (প্রথম মঞ্চায়ন ১৯৮০), রাঙামিলার পাঙ্খাবিবি(১৯৮২), একক সংলাপভিত্তিক নাটক ‘জুম্মান জমাদার’ (১৯৯২), কান্যনাটক ‘ছত্রিশ প্রহরের মাঠ’ ( ২০০৭) অনুবাদ করেছেন ওলে সোয়িঙ্কার ঞযব ঝধিসঢ় উবিষষবৎং ‘এ্যালু মাকুরীকথা’ (১৯৭৭) নাম দিয়ে। 

মৌলিক গ্রন্থ : বাংলা নাটকে নারী - পুরুষ ও সামজ (১৯৯৯), চলচ্চিত্রকলা (২০১০), চলচ্চিত্রকলার রূপ-রূপান্তর (২০১১), চলচ্চিত্রচর্যা (২০১৬), নাট্যচর্যা (২০১৮), বঙ্গবন্ধুর সংস্কৃতি ভাবনা (২০২০)। সম্পাদিত গ্রন্থ ঋত্বিকমঙ্গল (২০০১), সত্যজিতের স্রষ্টাবৃত্তি (২০১৩), বাংলাদেশের চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের  ইতিবৃত্ত (২০১৪), মৃণালমানস (২০১৫), বাঙালির চলচ্চিত্রচিন্তা ( ১০ খন্ড- ২০২০), নির্বাচিত উক্তি (শেখ মুিজবুর রহমান- ২০২০)। 

শিক্ষকতা : ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগ- স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ সিনেমা : nirvana (১৯৯৯)। পূর্ণর্দৈঘ্য চলচ্চিত্র ‘ছিটকিনি’ (২০১৭)।

Arthoniti Chinta

সাজেদুল আউয়াল

জন্ম তিতাসের তীরে, ১৯৫৮ সালে। 

তেরো বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য হেঁটে হেঁটে আগরতলায় পৌঁছান। 

ঢাকা থিয়েটার-এ যোগ দেন ১৯৭৩ সালে। কাজ করেন শহীদ আলতাফ মাহমুদ সংগীত বিদ্যা নিকেতন, সিনে আর্ট সার্কেল, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সংসদ-এ (১৯৭৪-১৯৮৭)। বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরাম - এর সাথে প্রতিষ্ঠাকাল (১৯৮৬) থেকে জড়িত। বাংলা একাডেমি-র জীবন সদস্য, এশিয়াটেক সোসাইটি অব বাংলাদেশ-এর সদ্য। ‘ঋত্বিক ঘটকের চলচিত্র : সামজবাস্তবতা ও নির্মাণভাবনা’-র জন্য পেয়েছেন ডক্টর অব ফিলসফি উপাধি (২০০৯)। 

কাজ করেছেন বাংলা ফিল্ম সেন্সর বোর্ড-এর সদস্য ( ২০০৯-২০১০), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১২ এর জুরি বোর্ড- এর সদস্য (২০১২), পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বাছাই কমিটি-র সদস্য (২০১৩-২০১৫) হিসেবে ‘বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ জার্নাল-এর নির্বাহী সম্পাদক (২০০৮-২০১১, ২০১৪-২০১৫ ও ২০১৯-)। 

নাটক রচনা : কাব্যনাটক ‘ফণিমনসা’ (প্রথম মঞ্চায়ন ১৯৮০), রাঙামিলার পাঙ্খাবিবি(১৯৮২), একক সংলাপভিত্তিক নাটক ‘জুম্মান জমাদার’ (১৯৯২), কান্যনাটক ‘ছত্রিশ প্রহরের মাঠ’ ( ২০০৭) অনুবাদ করেছেন ওলে সোয়িঙ্কার ঞযব ঝধিসঢ় উবিষষবৎং ‘এ্যালু মাকুরীকথা’ (১৯৭৭) নাম দিয়ে। 

মৌলিক গ্রন্থ : বাংলা নাটকে নারী - পুরুষ ও সামজ (১৯৯৯), চলচ্চিত্রকলা (২০১০), চলচ্চিত্রকলার রূপ-রূপান্তর (২০১১), চলচ্চিত্রচর্যা (২০১৬), নাট্যচর্যা (২০১৮), বঙ্গবন্ধুর সংস্কৃতি ভাবনা (২০২০)। সম্পাদিত গ্রন্থ ঋত্বিকমঙ্গল (২০০১), সত্যজিতের স্রষ্টাবৃত্তি (২০১৩), বাংলাদেশের চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের  ইতিবৃত্ত (২০১৪), মৃণালমানস (২০১৫), বাঙালির চলচ্চিত্রচিন্তা ( ১০ খন্ড- ২০২০), নির্বাচিত উক্তি (শেখ মুিজবুর রহমান- ২০২০)। 

শিক্ষকতা : ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগ- স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ সিনেমা : nirvana (১৯৯৯)। পূর্ণর্দৈঘ্য চলচ্চিত্র ‘ছিটকিনি’ (২০১৭)।