Arthoniti Chinta
Arthoniti Chinta

সম্পাদক পরিচিতি

অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন

অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন পাবনা জেলার মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। তাঁর মাতার নাম মরিয়ম বেগম ও পিতার নাম খোন্দকার আবুল হাসেম। তাঁর জেষ্ঠ্য ভ্রাতা খোন্দকার মকবুল হুসাইন পাবনা জেলার একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা (নিবন্ধন নং-০৫০৪০৭০৩৩৬)। অধ্যাপক মোকাদ্দেম নিজে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী ও সংগঠক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি নীল দলের কো-কনভেনর হিসেবে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধু পরিষদ’-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। বর্তমানে তিনি বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ’-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য।

অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেনের সহধর্মিণী ড. মাহবুবা নাসরীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী, জেন্ডার ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ। তাঁর পূর্বপুরুষ চল্লিশের দশকে গোপালগঞ্জ থেকে এসে ফরিদপুর শহরে আবাসিক হন। তিনি প্রগতিশীল, মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী পরিবারের সদস্য। তাঁর ভাই-বোনেরা ষাটের দশকে ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে ছাত্রলীগে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে গবেষণা ও নীতিমালা প্রণয়নে অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীন অবদান রেখে যাচ্ছেন। ২০০৯ সাল থেকে তিনি জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য হিসেবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ও প্রতিবন্ধী বিষয়ক দু’টি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিভিন্ন কমিটিতে তিনি গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। নারী ও দুর্যোগ বিষয়ে তাঁর তিন দশকের গবেষণালব্ধ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে ড. মাহবুবা নাসরীন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরেডো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘মেরী ফ্রান মেয়ার্স’ পুরস্কার লাভ করেন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চ্যান্সেলর মনোনীত সিনেট সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি নীল দলের প্রার্থী হিসেবে ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাহী সদস্য হিসেবে বিপুল ভোটে জয় লাভ করেন।
অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ও অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীনের একমাত্র সন্তান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।

শিক্ষাগত যোগ্যতা:
অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জনসংখ্যা বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে নিউজিল্যান্ড সরকারের বৃত্তি নিয়ে তিনি নিউজিল্যান্ডের ম্যাসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, সামাজিক বনায়ন, পরিবেশ ও গ্রামীণ উন্নয়নের ওপর পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি সব পর্যায়েই বৃত্তি প্রাপ্ত হন।

বাংলাদেশের সমাজ, জনস্বাস্থ্য, প্রজনন স্বাস্থ্য, পরিবেশ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু পরিবর্তন, জেন্ডার, প্রতিবন্ধী ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর ওপর অধ্যাপক মোকাদ্দেমের অসংখ্য গবেষণা রয়েছে। বিভিন্ন পুস্তক ও পুস্তকের অধ্যায়ে এবং দেশি-বিদেশী জার্ণালে তাঁর অসংখ্য গবেষণালব্ধ প্রকাশনা রয়েছে। তাঁর তত্ত্বাবধানে প্রায় অর্ধ-শতাধিক গবেষক পিএইচডি ও এমফিল গবেষণা সম্পন্ন করেছেন।

পেশাগত অভিজ্ঞতা:    
অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। এর আগে তিনি তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ ৩১ বছর সমাজবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করেছেন। ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো-উপাচার্য হিসেবে প্রেষণে দায়িত্ব পালন করেছেন ।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ হিসেবে তাঁর দক্ষতা ও পেশাগত অভিজ্ঞতা সর্বজন সমাদৃত। তিনি উন্মুক্ত দূর শিক্ষণ শিক্ষা ব্যবস্থাপনাকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বিশ্ব শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন যা বর্তমান সরকারের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও অঙ্গীকার পূরণে সহায়ক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষা কার্যক্রমে তাঁর সক্রিয় অংশগ্রহণ ও যুগোপযোগী পদক্ষেপ। বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক পরিমÐলে পরিচিতি লাভ করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক বিভিন্ন কোর্সের প্রবর্তন ও নতুন নতুন যুগোপযোগী বিষয় এবং কোর্স চালু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। উন্মুক্ত  বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও প্রো-উপাচার্য হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংবিধিবদ্ধ কমিটি/বডিসমূহ যেমন, একাডেমিক কাউন্সিল, অর্থ কমিটি, টেন্ডার কমিটি, তুল্যতা কমিটি, নিয়োগ কমিটিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা আনয়নের লক্ষ্যে তিনি একনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। উন্মুক্ত  বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরী বিধি ও নীতিমালা, আর্থিক নীতিমালা, নতুন ও যুগোপযোগী বিষয় এবং কোর্স চালু করেছেন।। বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কমিটিসহ অন্যান্য কমিটিতে মহামান্য চ্যান্সেলরের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

Arthoniti Chinta

অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন

অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন পাবনা জেলার মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। তাঁর মাতার নাম মরিয়ম বেগম ও পিতার নাম খোন্দকার আবুল হাসেম। তাঁর জেষ্ঠ্য ভ্রাতা খোন্দকার মকবুল হুসাইন পাবনা জেলার একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা (নিবন্ধন নং-০৫০৪০৭০৩৩৬)। অধ্যাপক মোকাদ্দেম নিজে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী ও সংগঠক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি নীল দলের কো-কনভেনর হিসেবে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধু পরিষদ’-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। বর্তমানে তিনি বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ’-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য।

অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেনের সহধর্মিণী ড. মাহবুবা নাসরীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী, জেন্ডার ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ। তাঁর পূর্বপুরুষ চল্লিশের দশকে গোপালগঞ্জ থেকে এসে ফরিদপুর শহরে আবাসিক হন। তিনি প্রগতিশীল, মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী পরিবারের সদস্য। তাঁর ভাই-বোনেরা ষাটের দশকে ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে ছাত্রলীগে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে গবেষণা ও নীতিমালা প্রণয়নে অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীন অবদান রেখে যাচ্ছেন। ২০০৯ সাল থেকে তিনি জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য হিসেবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ও প্রতিবন্ধী বিষয়ক দু’টি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিভিন্ন কমিটিতে তিনি গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। নারী ও দুর্যোগ বিষয়ে তাঁর তিন দশকের গবেষণালব্ধ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে ড. মাহবুবা নাসরীন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরেডো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘মেরী ফ্রান মেয়ার্স’ পুরস্কার লাভ করেন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চ্যান্সেলর মনোনীত সিনেট সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি নীল দলের প্রার্থী হিসেবে ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাহী সদস্য হিসেবে বিপুল ভোটে জয় লাভ করেন।
অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ও অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীনের একমাত্র সন্তান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।

শিক্ষাগত যোগ্যতা:
অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জনসংখ্যা বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে নিউজিল্যান্ড সরকারের বৃত্তি নিয়ে তিনি নিউজিল্যান্ডের ম্যাসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, সামাজিক বনায়ন, পরিবেশ ও গ্রামীণ উন্নয়নের ওপর পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি সব পর্যায়েই বৃত্তি প্রাপ্ত হন।

বাংলাদেশের সমাজ, জনস্বাস্থ্য, প্রজনন স্বাস্থ্য, পরিবেশ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু পরিবর্তন, জেন্ডার, প্রতিবন্ধী ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর ওপর অধ্যাপক মোকাদ্দেমের অসংখ্য গবেষণা রয়েছে। বিভিন্ন পুস্তক ও পুস্তকের অধ্যায়ে এবং দেশি-বিদেশী জার্ণালে তাঁর অসংখ্য গবেষণালব্ধ প্রকাশনা রয়েছে। তাঁর তত্ত্বাবধানে প্রায় অর্ধ-শতাধিক গবেষক পিএইচডি ও এমফিল গবেষণা সম্পন্ন করেছেন।

পেশাগত অভিজ্ঞতা:    
অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। এর আগে তিনি তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ ৩১ বছর সমাজবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করেছেন। ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো-উপাচার্য হিসেবে প্রেষণে দায়িত্ব পালন করেছেন ।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ হিসেবে তাঁর দক্ষতা ও পেশাগত অভিজ্ঞতা সর্বজন সমাদৃত। তিনি উন্মুক্ত দূর শিক্ষণ শিক্ষা ব্যবস্থাপনাকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বিশ্ব শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন যা বর্তমান সরকারের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও অঙ্গীকার পূরণে সহায়ক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষা কার্যক্রমে তাঁর সক্রিয় অংশগ্রহণ ও যুগোপযোগী পদক্ষেপ। বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক পরিমÐলে পরিচিতি লাভ করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক বিভিন্ন কোর্সের প্রবর্তন ও নতুন নতুন যুগোপযোগী বিষয় এবং কোর্স চালু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। উন্মুক্ত  বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও প্রো-উপাচার্য হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংবিধিবদ্ধ কমিটি/বডিসমূহ যেমন, একাডেমিক কাউন্সিল, অর্থ কমিটি, টেন্ডার কমিটি, তুল্যতা কমিটি, নিয়োগ কমিটিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা আনয়নের লক্ষ্যে তিনি একনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। উন্মুক্ত  বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরী বিধি ও নীতিমালা, আর্থিক নীতিমালা, নতুন ও যুগোপযোগী বিষয় এবং কোর্স চালু করেছেন।। বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কমিটিসহ অন্যান্য কমিটিতে মহামান্য চ্যান্সেলরের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।